জীবনে লক্ষ্য বা উদ্দেশ্য কিভাবে নির্ধারণ করবেন ?( How to set your life's Goal )

 

জীবনে লক্ষ্য বা উদ্দেশ্য নির্ণয়ের পদ্ধতি :-

আপনি জীবনে যাই পেতে চান, বা যা কিছুই হতে চান, সেটা হওয়া বা করার জন্য লক্ষ্য নির্ধারণ করতে হবে। লক্ষ্য নির্ধারণ হলো আপনি যা চান তা পাবার জন্য যা করতে হবে তা করার সিদ্ধান্ত নেওয়া। লক্ষ্য নির্ধারণ ছোটও হতে পারে বা বড়োও হতে পারে। লক্ষ্য নির্ধারণ শুধু মাত্র ইচ্ছা প্রকাশ নয়। ইচ্ছা প্রকাশ করলেও অনেকেই সেটা পাওয়ার জন্য পদক্ষেপ নেন না। কিন্তু বাস্তবে আপনি যদি কোনো কিছু করতে চান, বা নিজেকে কোনো কিছু হতে চান, তাহলে সেটা পাওয়ার জন্য আপনাকে পদক্ষেপ নিতে হবে।

 লক্ষ্য নির্ধারণ করা হলো একটা কার্য নির্ধারণ করা। ধরুন কেও লক্ষ্য নির্ধারণ করলো যে সে ডাক্তার হবে। কিন্তু শুধু লক্ষ্য নির্ধারণ করলেই সেটা পূর্ণ হবে না। তাকে ডাক্তার হওয়ার জন্য পরিকল্পনামাফিক পড়াশুনা করতে হবে।অর্থাৎ লক্ষ্যের উপর কর্ম করতে হবে।

 এমনি ভাবে কেও হয়ত I.A.S অফিসার হতে চায়, কেও I.P.S অফিসার হতে চায়, কেও সংগীতজ্ঞ বা কেও গণিতজ্ঞ, কেও বা ক্রিকেটার হয়ে দেশের জন্য খেলতে চায়, আবার কেও সরকারি চাকরি করতে চায়, কিংবা কেও সমাজের কল্যাণার্থে কাজ করতে চায়। লক্ষ্য যাই সে মনস্থ করুক না কোনো,  তাকে বাস্তবে রূপান্তরিত করতে গেলে তার উপর কাজ করতে হবে।

প্রথম হলো আপনি যেটা করতে লক্ষ্য রাখলেন সেটা করার জন্য কঠোর সিদ্ধান্ত থাকতে হবে যে আমি এটা করবোই মনে যেন দ্বিধা না জন্মায় করবো কি না ? করা উচিত হবে কি না ?  এটা করলে ভালো হবে না সেটা করলে ভালো হবে ?

  লক্ষ্য নির্ধারণ যেন আপনি নিজে সিদ্ধান্ত নিয়ে করেন। কারণ এ যাত্রা আপনার যাত্রা। তাই আপনাকে ঠিক করতে হবে আপনি কি করবেন বা কতটুকু করবেন। প্রয়োজনে অন্যের কাছে পরামর্শ নেওয়া যেতে পারে, কিন্তু সিদ্ধান্ত হবে আপনার।  

যে লক্ষ্যই নির্ধারণ করুন লক্ষ্য রাখতে হবে সেটা যেন জীবনে একটা ছাপ রেখে যায়। আপনি নীরবে একজায়গায় বসুন এবং শান্ত ভাবে চিন্তন করুন।আপনার জীবনে আপনি কি কি পেতে চান, বা কি কি করতে চান ? আপনার জীবনের লক্ষ্য কি লিখুন।

 

মনে করুন আপনার কাছে লক্ষ্য পূরণ করতে যা খরচ লাগতে পারে তার জন্য যথেষ্ট টাকা আছে, মনে করুন লক্ষ্য পূরণ করতে যা জ্ঞান দরকার,যা অভিজ্ঞতা দরকার তা আপনার কাছে সহজ লভ্য, যে কিছু প্রয়োজনীয় সাধন বস্তু দরকার তা আপনার কাছে সহজ লভ্য। এমতাবস্হায় আপনি সিদ্ধান্ত নিন আপনি কি হতে চান বা কি করতে চান।

লক্ষ্য নির্ধারণ করার সময় যেন আপনার মনে ভীতি না থাকে। করতে পারবো কি না ? হবে কি না? এরকম ভাববেন না। নিজেকে সীমার মধ্যে যেন না রাখেন যে আমি এর বেশি করতে পারব না। আপনি যা করতে চাইছেন সেটা করতে পারবেন। আপনার যোগ্যতা আপনি জ্ঞান এবং অভিজ্ঞাতা প্রাপ্তির মাধ্যমে বাড়িয়ে নিতে পারবেন। শুধু মনের মধ্যে আত্মবিস্বাস রাখতে হবে। আপনি মনে মনে ভাবুন যে আমি এটা করতে পারবো। এই রকম  নির্ভিক হয়ে আপনার লক্ষ্য নির্ধারণ করুন ।

 

আপনার লক্ষ্য শিক্ষা প্রাপ্তির উদ্দেশ্যে হতে পারে, অর্থ প্রাপ্তির উদ্দেশ্য হতে পারে, স্বাস্থ্য প্রাপ্তির উদ্দেশ্যে হতে পারে বা পারিবারিক সমস্যা সমাধানের উদ্দেশ্যে হতে পারে। উদ্দেশ্য  যাই হোক না কেন লক্ষ্য নির্ধারণের পদ্ধতি কিন্তু একটাই ।

দেখবেন যখন লক্ষ্য নির্ধারণ করতে বসবেন তখন অনেকগুলি লক্ষ্য মাথায় আসবে। এটাও করতে চাই, ওটাও করতে চাই,  সেটাও করতে চাই,  এরকম মনে হবে। আপনি যা যা জীবনে করতে চান সব লক্ষ্যগুলি ধারাবাহিক ভাবে নম্বর দিয়ে দিয়ে খাতায়  লিখুন। আপনার জীবনের লক্ষ্য ১০টা ,১২টা , ১৫টা যে কোনো সংখ্যাই হতে পারে। এবার আপনার ওই লক্ষ্য গুলির মধ্যে সবথেকে বেশি প্রয়োজন এমন তিনটি লক্ষ্য কে চয়ন করুন।

এবার এই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তিনটি লক্ষ্যের মধ্যে বাছুন কোনটি সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। হয়ত আপনার মনে হতে পারে বেছে নেওয়া তিনটি লক্ষ্যের সবগুলিই সমান ভাবে দরকার। তাহলে দেখুন কোনটি সবচেয়ে আগে করা দরকার আছে ।

আপনার জীবনে অনেকগুলি গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্য থাকলেও একসাথে একাধিক লক্ষ্যের উপর কাজ করা কঠিন হবে। তাই একটির পর একটি করলে ভালো হবে। সেইজন্যেই নির্ধারণ করা দরকার কোনটি আগে করবেন।

যখন আপনার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্য নির্ধারণ হয়ে গেলো, তখন দ্বিতীয় পদক্ষেপ হলো সিদ্ধান্ত নিন ওই লক্ষ্য কতদিনে সম্পূর্ণ করতে চান। কোনো কাজই সম্পূর্ণ করতে গেলে একটা সময়সীমা বেঁধে দেওয়া  দরকার।

 

জীবনে কখনো সহজ প্রাপ্য লক্ষ্য নির্ধারণ করবে না। লক্ষ্য নির্ধারণ এমন ভাবে করবেন যাতে আপনার যা বর্তমান যোগ্যতা আছে, ওই লক্ষ্য কে পেতে গেলে তার থেকে ১০ গুন্ যোগ্যতা জোগাড় করতে হয় । যেমন আপনি যখন ক্লাস ১০ বা ক্লাস ১২ এ পড়ছেন তখন বা গ্র্যাজুয়েশন করছেন তখন আইএএস বা আইপিএস বা ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার জন্য লক্ষ্য নির্ধারণ করুন। যখন আপনি ব্যাবসায় মাসে পাঁচ হাজার টাকা রোজগার করছেন তখন মাসে পঞ্চাশ হাজার টাকা রোজগার কারবার লক্ষ্য নির্ধারণ করুন। যখন আপনি মাসে পঞ্চাশ হাজার টাকা রোগের করছেন তখন আপনি মাসে পাঁচ লক্ষ্য টাকা রোজগার কারবার জন্য লক্ষ্য নির্ধারণ করুন। লক্ষ্য নির্ধারণ এমন হতে হবে যেন সেই লক্ষ্য কে পেতে গেলে প্রচুর পরিশ্রম করতে হয়, প্রচুর জ্ঞান অর্জন করতে হয়, প্রচুর অভিজ্ঞাতা অর্জন করতে হয়। তাহলে ওই  লক্ষ্যের পেছনে ছুটতে ছুটতে আপনি এতোটাই নতুন অভিজ্ঞাতা,  জ্ঞান, এবং দক্ষতা অর্জন করবেন,  যে আপনি উঁচু স্তরে পৌছে যাবেন। আপনার জীবনে শুধু অর্থ প্রাপ্তি বা সম্মান প্রাপ্তিই নয়, আপনার মানসিক  শক্তি এবং ব্যক্তিত্বের মধ্যে বিরাট উন্নতি হবে। যা আপনাকে পরবর্তী আরো উন্নত হওয়ার পথকে সহজগম্য করে দেবে।                                 

                                            


আপনি যা লক্ষ্য নির্ধারণ করলেন সেটা একটি খাতায় লিখুন। লিখিত লক্ষ্য রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

১৯৭৯ সালে হাভার্ড বিজনেস স্কুল ছাত্রদের মধ্যে একটি সমীক্ষা করে ছিল। যখন ছাত্রদের তাদের জীবনের লক্ষ্য সম্বন্ধে জিজ্ঞাসা করা হয়, দেখা যায় ৮৪% ছাত্রদের মধ্যে কোনো সঠিক লক্ষ্য নির্ধারণ করা ছিল না। ১৩% ছাত্র তাদের লক্ষ্য সম্বন্ধে বিবরণ দিয়েছিল। এবং ৩% ছাত্র ছিল যাদের কাছে তাদের জীবনের  লক্ষ্য খাতায় লেখা ছিল।

 ১০ বছর পর সেই ছাত্রদের উপর আবার সমীক্ষা চালানো হয় এবং দেখা যায় ওই ছাত্রদের মধ্যে ৩% ছাত্র যাদের লক্ষ্য লেখা ছিল তাদের মোট আয় যে ৮৪% ছাত্র যাদের লক্ষ্য নির্ধারণ ছিল না তাদের মোট আয়ের টি ১০ গুন্ বেশি। এবং যে ১৩% ছাত্র যাদের লক্ষ্য নির্ধারণ ছিল কিন্তু খাতায় লেখা ছিল না তাদের মোট আয় ওই ৮৪%ছাত্র যাদের লক্ষ্য নির্ধারিত ছিল না তাদের মোট আয়ের তুলনায় দ্বিগুন বেশি।

এই উপরের সমীক্ষা থেকে পরিষ্কার ভাবে বুঝা যায় লিখিত লক্ষ্য রাখা কতটা গুরুত্বপূর্ণ।

যখন লক্ষ্য নির্ধারণ হয়ে গেলো তখন এবার ভাবুন কিভাবে সেটাকে ফলপ্রসূ করতে হবে।

প্রথমে আপনার লক্ষ্য একটা কাগজে লিখুন। আপনি যে লক্ষ্য লিখছেন সেটা বর্তমান কালে লিখুন। এমন ভাবে লিখুন যাতে আপনার লক্ষ্য প্রাপ্তি হয়ে গেছে। উদাহরণ:-আমি "ক্স" পরিমান টাকা প্রতিবছর রোজগার করবো না লিখে, লিখুন আমি "ক্স"পরিমান টাকা প্রতি বছর রোজগার করি। কারণ হচ্ছে আমাদের অবচেতন মন শুধু বর্তমান কালের আদেশ কে লিপিবদ্ধ করে।

দ্বিতীয় ধাপ হচ্ছে লক্ষ্য প্রাপ্তি করার জন্য একটি পরিকল্পনা এবং পদ্ধতি তৈরি করুন। কিভাবে লক্ষ্যের দিকে ধাপে ধাপে এগিয়ে অন্তিম লক্ষ্যে পৌছাবেন।

এই লক্ষ্য প্রাপ্তি কারবার জন্য যা যা বস্তু দরকার,  যা যা সাধন দরকার, যত টাকা দরকার, যত জনবল দরকার, যত সুদক্ষ কর্মী দরকার,  উপদেষ্টা দরকার,  সবকিছু লিখুন।

এর পর সেই পরিকল্পনা কে পদক্ষেপ হিসাবে সাজান। প্রথমে কি করবেন,  তারপর কি করবেন,  তারপর কি করবেন,  এভাবে সাজান।

এবার সেই পদক্ষেপ হিসাবে প্রতিদিন কাজ করুন। অযথা সময় নষ্ট করবেন না। সময় খুবই মূল্যবান।

আপনার লক্ষ্য যদি খুব বড় হয়,  তাহলে তাকে খন্ডে খন্ডে বিভক্ত করুন। তাদের প্রয়োজনীতা হিসাবে ধারাবাহিক ভাবে সাজান এবং এক এক করে প্রত্যেকটি কাজ  সম্পূর্ণ করতে থাকুন। ১ সপ্তাহে কি করবেন?  ২য় সপ্তাহে কি করবেন?  ১মাসের মধ্যে কি করবেন?,  ১বছরে কি করবেন?, এভাবে দৈনিক,  সাপ্তাহিক,  মাসিক,  বাৎসরিক লক্ষ্য নির্ধারণ করুন।

আপনি যাই লক্ষ্য নির্ধারণ করেছেন তার উপর বেশি মনোনিবেশ করতে হবে। কোনো বস্তুর উপর আপনি কতটা মনোযোগ করছেন তার উপর ওই কাজটির সফলতা নির্ভর করছে। সমস্ত মানসিক শক্তি তার উপর নিবেশ করুন এবং কাজ করে যান। রাস্তায় বাধা আসবে কিন্তু বাধাতে ভয় পাবেন না, নিজের লক্ষ্যে স্থির থাকুন।

আপনার ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে হবে। ক্রমাগত লক্ষ্যের উদ্দেশ্যে কাজ করে যেতে হবে। নিয়মানুবর্তিতা  বজায় না রাখলে সফলতা পাওয়া কঠিন হয়ে দাঁড়াবে। যতক্ষন না লক্ষ্য প্রাপ্তি হচ্ছে হাল ছাড়বেন না।

আপনি যা লক্ষ্য নির্ধারণ করেছেন তা মনে মনে চিন্তন করুন। মনে মনে এমন চিন্তন করুন যে আপনি আপনার লক্ষ্য প্রাপ্তি করে নিয়েছেন। আপনার লক্ষ্য প্রাপ্তি হলে যে আপনার খুশি অনুভূতি হবে সেই খুশি মনে মনে অনুভব করুন। এই চিন্তন, এই অনুভূতি অবচেতন মনের মধ্যে প্রবেশ করবে এবং অবচেতন মন সেই অনুভূতি যাতে বাস্তবায়িত হয় তার জন্য আপনাকে চালিত করবে। অবচেতন মন আপনার জন্য সেই সব বস্তু কে আকর্ষণ করবে যা আপনার লক্ষ্য প্রাপ্তির উদ্দেশ্যে প্রয়োজন। লক্ষ্য প্রাপ্তির জন্য যা যা দরকার সবগুলিকেই অবচেতন মন আকর্ষণ করতে থাকবে এবং আপনাকে লক্ষ্যের সফলতার দিকে নিয়ে যাবে। এই ঘটনা "LAW OF ATTRACTION" এর উপর কাজ করে। অবচেতন মন আপনাকে যে লোক দরকার , যে পরামর্শ দরকার, যে জ্ঞান দরকার,  যে দক্ষতা দরকার, সবগুলিই আকর্ষিত করে আপনাকে সহজলভ্য করে দেবে।

যে কোনো কাজ যখন করা হয়, কাজটিতে তে পদক্ষেপ নেওয়ার আগে সেটি কঠিনই মনে হয়। প্রথম পদক্ষেপটি সবথেকে কঠিন মনে হয়। কিন্তু তা বলে পিছপা হলে চলবে না। যখন করবো বলে স্থির সিদ্ধান্ত করা হয়েছে, তখন পিছিয়ে গেলে চলবে না।

 ভয় লাগলেও পদক্ষেপ নিন।  দেখবেন পদক্ষেপ নেওয়ার সাথে সাথে ভয় পালিয়ে গেছে। ভয় হলো মনের তৈরি কল্পনা,  এর কোনো বাস্তব অস্তিত্ব নেই। কিছুদিন লক্ষ্যের উপর কাজ করতে করতে দেখবেন সেটা একটা অভ্যাস হয়ে গেছে ,আগের মতো ভয় করছে না। ভয় কে তাড়ানোর একটাই উপায় যেটা করতে ভয় পাচ্ছেন সেটাই করুন। দেখবেন ভয় পালিয়ে গেছে।

নিজের লক্ষ্যে স্থির থাকুন, নিয়মানুবর্তিতা বজায় রাখুন, পরিকল্পনামাফিক কাজ করুন, এবং যতদিন না লক্ষ্য প্রাপ্তি হচ্ছে, এগিয়ে চলুন। পিছুপা হবেন না। এগিয়ে যান, কাজ করে যান, হাল ছাড়বেন না। দেখবেন আপনি আপনার লক্ষ্য প্রাপ্তিতে অবশ্যই সফল হবেন।

 

 

 উপরের এই তথ্য ভালো লাগলে এবং উপকারী মনে হলে অবশ্যই Like  এবং Share করুন।


আরো পড়ুন:

                      Ratan Tata, Mukesh Ambani, Azim Premji, Gandhiji, Mandella, Kalam's Quotes

                      Motivational And Inspirational Quotes For Success

                      Dan Lok's Advice  For Success ,   14 Risks you must take for Success

                      Finish what you Start. ,  THE 10X RULE ,  

                      How Success Rule works? ,  7 Habits of Highly Effective People ,

                      চিন্তন করুন এবং সফল হন ,  কেন করবেন ? সেটা জেনে তবেই কাজটি করুন , 

                      জীবনে কম্পাউন্ড ইফেক্ট এর প্রভাব , বাধার মধ্যে দিয়ে পেরিয়েই সফলতা আসে ,

                      অহংকার হলো চরম শত্রু , আত্মজ্ঞান কি , শ্রীমদ্ভাগবত গীতা সার ,

                     আকর্ষণ সূত্র , সফল না হওয়া পর্যন্ত চেষ্টা ছাড়বেন না , সফল ব্যক্তিদের 11 টি গুন্ , 

                সফলতার ১০ টি সূত্র , ১০ গুন্ সফল হবেন কিভাবে ?জীবনের আশ্চর্জজনক রহস্য ,

                ছোট ছোট অভ্যাস পরিবর্তনের মাধ্যমে বড় লক্ষ্য প্রাপ্তি , 

                মহান ব্যক্তিদের সাতটি অভ্যাস

                ব্যবসার জন্য মুদ্রা লোন PMMY  Loan ,  Inner Engineering by Sadguru Jaggi Vasudev



For Motivational Articles In English visit..... www.badisafalta.com


Post a Comment

0 Comments