14 টি ঝুঁকি আপনাকে প্রতিদিন নেওয়া দরকার(For Success You need take these 14 risks daily):-

সফল হতে গেলে এই  ১৪টি ঝুঁকি আপনাকে প্রতিদিন নেওয়া দরকার:-

ঝুঁকি হলো জীবনের একটি অঙ্গ। কখনো আপনি ঝুঁকি নেন, আবার কখনো নেন না। আসল কথা হলো এই পৃথিবীতে কোনো প্রাপ্তিই নিশ্চয়তার সঙ্গে আসে না। যখনই আপনি কিছু করতে চান অথবা পেতে চান, সেটাতে অসফল হওয়ার সম্ভাবনাও থাকে। সেই অনিশ্চয়তার মধ্যেই কাজ করে সফল হতে হয়। 


এখানে আজ আমরা কতকগুলি ঝুঁকি নিয়ে আলোচনা করবো যেগুলি জীবনে সফল হওয়ার জন্য প্রতিনিয়তই নেওয়া দরকার।

1)     1) নিজের উদ্দেশ্যকে বা লক্ষ্য কে নিয়ে কাজ করার ঝুঁকি:- যদি আপনি বিশেষ ক্ষেত্রে বিশেষ প্রাপ্তি লাভ পেতে চান, তাহলে তার জন্য কঠোর পরিশ্রম করতে হয়, পরিকল্পনা মাফিক কাজ করতে হয়, সময় দিতে হয়। যেহেতু সময় সীমিত, প্রত্যেক মানুষই, প্রত্যেক জীবই প্রতিদিন ২৪ ঘন্টা সময় পায় তার মধ্যে খাওয়া, বিশ্রাম, দৈনন্দিন সাধারণ কাজ, আপনার জীবনের লক্ষ্য, সবকিছুর জন্য সময় ওই ২৪ ঘন্টা থেকেই বের করতে হয়।  অর্থাৎ আপনি যদি একটি বিশেষ উদ্দেশ্যে বেশি সময় দেন তাহলে অন্য কাজের জন্য সময় কম পাবেন এটা স্বাভাবিক। অর্থাৎ একসাথে আপনি সবকিছু করতে পারেন না। এবং জীবনে যা কিছু চাইবেন সব প্রাপ্তিও সম্ভব নয়। তাই জীবনকে ওই সীমিত সময়ে ফলপ্রসূ এবং সফল করতে হলে আপনার জন্য যেটা সবচেয়ে বেশি মূল্যবান, এবং গুরুত্ব পূর্ণ সেটাকে আগে করতে হবে। এবং তার জন্য ওই বিশেষ উদ্দেশ্যে বেশি সময় দিতে হবে, বেশি মানসিক এবং শারীরিক ক্ষমতা প্রয়োগ করতে হবে। এর ফলে সম্ভাবনা আছে যে অন্যান্য কম গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলি কিছুটা দুর্বল হবে। অর্থাৎ কিছু জিনিস পেতে গেলে আপনাকে প্রতিমূল্য স্বরূপ অন্য কিছু ত্যাগ করতে হবে। এটা বোঝা দরকার আছে যে একসাথে যদি অনেকগুলো জিনিস করতে চান বা পেতে চান তাহলে সব কাজই হয়ত খুব সাধারণ মাপের হবে অথবা কোনো কাজই সফল হবে না এমন সম্ভাবনা থাকবে।

সুখ, শান্তি, স্বাস্থ্য, সম্পদ, আনন্দ এসব কোনোটাই বিনামূল্যে পাওয়া যায় না,  এর জন্য প্রতিমূল্য দিতে হয়।

 

 2)অসফল হওয়ার ঝুঁকি:-আপনি যে কাজই করবেন অসফল হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে। অসফলতা হলো জীবনের যাত্রার একটি অঙ্গ।যখন কোন নতুন কাজ করবেন, শুরুতে অসফল হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। নতুন কাজ সম্বন্ধে যেহেতু সঠিক প্রস্তুতির অভাব থাকে, আনকোরা পথ এবং আনকোরা পরিকল্পনা থাকে তাই অসফলতা আসতেই পারে, যেটা সময়ের সাথে সাথে এবং অভ্যাসের সাথে সাথে ঠিক হয়ে যায়। অসফলতা এলে ঘাবড়ে যাবেন না, বা হাল ছেড়ে দেবেন না । অসফল হওয়ার অর্থ এই নয় যে তুমি পারবে না। অসফলতার অর্থ হলো ওই কাজটির জন্য যা পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন ছিল তার হয়ত সবটাই নেওয়া হয় নি তাই কাজটি সম্পন্ন হয় নি।তার জন্য হয়ত আরো  জ্ঞান এবং দক্ষতার দরকার অথবা জনসহযোগিতা দরকার। মোট কথা হলো তাতে সঠিক প্রস্তুতির অভাব ছিল। তাই কেন ভুল হলো তার সমীক্ষা দরকার এবং সেটা পূরণ করে পুনরায় কাজটির জন্য প্রচেষ্টা করতে হবে। জীবন বার বার সুযোগ দেয় ঘুরে দাঁড়ানোর জন্য, তাই অতীত নিয়ে বা অসফলতা নিয়ে হাহুতাশ করবার প্রয়োজন নেই।

 

3)নিজের মধ্যে আত্মবিশ্বাস রাখতে হবে যে আমি করতে পারবো। নিজের ক্ষমতা বা দক্ষতার উপর বিশ্বাস থাকতে হবে। নিজেকে সীমা বেঁধে দেবেন  না যে আমি এর বেশি পারবো না।আত্মবিশ্বাস এর এভাবে অনেকেই নিজের সক্ষমতার ৪০% ও চেষ্টা না করে আগেই হাল ছেড়ে দেন, বলেন যে আমার দ্বারা হবে না। আপনি জানেন যে মানুষের কর্ম ক্ষমতা অসীম। যে কাজ এতো দিন কেউ পারে নি সেটাও সম্পন্ন করা সম্ভব।অতীত কে বিশ্লেষণ করলেই দেখা যায় ভুরি ভুরি প্রমান আছে যে কাজ আগে হয় নি তা পরে সম্ভব হয়েছে। আজ মানুষ আকাশে উড়ছে, চাঁদে যাচ্ছে, হ্যাঁ হাজার কিলোমিটার দূরে থাকা ব্যক্তির সঙ্গে ঘরে বসে সাক্ষাৎ করছে, কথা বলছে। এসব জিনিস আবিষ্কার এর আগে অসম্ভব বলেই মনে হতো। আসল কথা হলো আমাদের মস্তিস্ক এবং মন আরামে থাকতে চায়,  বলতে গেলে অলস। তাই আপনার আপনার কর্মক্ষমতার আগেই আপনার মস্তিস্ক আপনাকে কাজ এবং প্রচেষ্টা থেকে বিরত থাকতে বলে। এই রহস্য টি জানতে হবে। আমি পারবো না বলে মানসিক ভাবে নিজের সক্ষমতার সীমা বেঁধে দেবেন না। স্থির করুন, বিশ্বাস করুন আপনি পারবেন, রাস্তা কঠিন বলে থেমে যাবেন না। যে কোনো নতুন পদক্ষেপ কঠিন মনে হয় এটা স্বাভাবিক। প্রথমে নিজের উদ্দেশ্য বা লক্ষ্য স্থির করুন, তার জন্য পরিকল্পনা তৈরি করুন, এবং কাজে লেগে পড়ুন। সদগুরু "জাগ্গি বাসুদেব" এর কথায় বলি...যখন সম্পূর্ণ মানসিক শক্তি, বৌদ্ধিক শক্তি,  দৈহিক প্রচেষ্টা এবং অভ্যন্তরীণ আত্মিক শক্তি এই চারটি শক্তির 1০০% প্রয়োগ করে কোনো লক্ষ্যকে সম্পন্ন করতে প্রচেষ্টা করা হয়, তাহলে সে কাজ অবশ্যই সম্পন্ন করা সম্ভব।

 

4)আপনাকে আধ্যাত্মিক জ্ঞান সংগ্রহ করতে হবে।জীবনে সফল হওয়ার জন্য এই জ্ঞানের বিশেষ প্রয়োজন। এটার মহান এবং জ্ঞানী ব্যক্তিরাই বুঝতে পেরেছেন। অনেকে ভাবেন আধ্যাত্মিক জ্ঞান চর্চা এখন করে কি হবে ? এটা শেষ জীবনে প্রয়োজন, কিন্তু সেটা নয়। যুদ্ধ শেষ হওয়ার পার  অস্ত্রের কি  প্রয়োজন ?  জীবন যুদ্ধে সফলতা পেতে গেলে আধ্যাত্মিক জ্ঞানের দরকার। এই আধ্যাত্মিক জ্ঞান শরীর, মন এবং আত্মা এই তিন তিনটির যত্ন নেয়। আত্মজ্ঞান আপনার আত্মশক্তি কে জাগরিত করবে, যোগ ধ্যান আপনার মন কে স্থির এবং সতেজ রাখবে এবং যোগব্যায়াম আপনার শরীর কে সুস্থ রাখতে সহযোগিতা করবে। আত্মা, মন এবং শরীর যদি সুস্থ, শান্ত, এবং সন্তুষ্ট না থাকে তাহলে কোনো বড় লক্ষ্য প্রাপ্তি সম্ভব নয়।

 

5) যদি জীবনে বড়ো কিছু হতে চান বা করতে চান তাহলে অন্য সাধারণ ব্যক্তিদের তুলনায় আলাদা রকম ভাবে ভাবতে হবে এবং করতে হবে। এমন কিছু করতে হবে যা সাধারণ ব্যক্তি পারছেন না। তার জন্য থাকতে হবে কঠোর পরিশ্রম করার এবং একই কাজে দীর্ঘদিন ধরে লেগে থাকার জেদ। প্রানপন চেষ্টা রেখে নিজের লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে যেতে হবে। নতুন এবং বড়ো সিদ্ধান্ত নেয়ার ঝুঁকি আপনাকে নিতে হবে।   

 

6) নিজের মতো করে সিদ্ধান্ত নিতে ভয় পাবেন না।আপনার জীবনের চালক আপনি নিজে। আপনি কি করবেন বা কি করবেন না, আপনার জীবনে উদ্দেশ্য নির্ণয় কেমন করবেন সেসব আপনি নিজে সিদ্ধান্ত নেয়ার দায়িত্ব নিন। অন্যের জীবন থেকে শিক্ষা এবং অভিজ্ঞাতা সংগ্রহ করুন, কিন্তু আপনি কি করবেন তার সিদ্ধান্ত নিজে নিন। কারণ এ জীবন যাত্রা আপনার নিজের। নিজের ইচ্ছা, সখ, লক্ষ্য সবকিছুকে নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে, তবেই সুখী হাতে পারবেন।

                                                                                  








7) সফল হতে গেলে নতুন পথে চলার ঝুঁকি আপনাকে নিতে হবে। সে এমন পথ সে পথে হয়ত কেও যায় নি। সে প্রচেষ্টা হয়ত কেও করে নি। কিন্ত যদি আপনাকে মনে হয় সেই পথে সমাজকে নতুন কিচ্ছু দিশা দিতে পারবেন, সমাজের বড়ো কিছু কল্যাণ হবে, তাহলে তার জন্য এগিয়ে যান। সেক্ষেত্রে হয়ত বেশিরভাগ লোকই আপনাকে সঙ্গ দেবে না, কারণ বেশির ভাগ লোকই নতুন অজানা পথে চলার সাহস পান না। ঝুঁকি হয়ত আস্তে পারে, তবে যদি সফল হন সমাজ উপকৃত হবে, আর যদি অসফল হন, তাহলে সমাজ কে নতুন অভিজ্ঞতা দিয়ে যাবেন।

 

8)যদি কোনো বিষয়ে আপনার জ্ঞান বা অভিজ্ঞতা না থাকে সেটা স্বীকার করে নেওয়ার মানসিকতা দরকার। যখন আপনি স্বীকার করে নেন যে আপনি এ বিষয়ে জানেন না, তখনই আপনার মধ্যে সেই বিষয়ে জানার আকাঙ্খা জাগে। আর সেই বিষয়টি যদি আপনার জীবন উদ্দেশ্যের জন্য বিশেষ দরকার তাহলে সেই জ্ঞান বা অভিজ্ঞাতা সংগ্রহ  করতে আপনাকে এগোতেই হবে। যে আমি শিখতে পারবো কি না এই ভেবে ভয় পাবেন না। অনেক ক্ষেত্রেই যেটা হয়, বিষয়টি যতটা শুরুতে কঠিন মনে হয়, যখন করে দেখা হয় তখন বোঝা যায় কাজটি অনেক সোজা। তবে সম্পূর্ণ মন, ধ্যান, এবং সম্পূর্ণ মানসিক শক্তি ও শারীরিক চেষ্টা দিয়ে ওই জ্ঞান কে অর্জন করতে এগিয়ে যেতে হবে, শুধু সময় কাটানোর ধান্দা করলে চলবে না।  

অতিআত্মবিস্বাস আপনার জীবনে বিপদ ডেকে আনে। অতিআত্মবিস্বাস আসলে একটি দুর্বলতা। অনেকেই এই রোগে ভোগেন। নিজের দুর্বলতা কে ঢাকা দেওয়ার জন্য বাড়িয়ে বাড়িয়ে কথা বলেন। কিন্তু বাড়িয়ে বাড়িয়ে বলাটা নয়, কাজের মাধ্যমেই তাঁর আসল চরিত্র প্রকাশ পায়।


9) কখনো নিজের মত্ প্রকাশ করতে ভয় পাবেন না। তর্ক বিতর্ক, আলোচনা সভা, জনসমক্ষ, কোনো জায়গাতে কোনোভাবেই নিজের অভিমত জানাতে দ্বিধা বোধ করবেন না। আপনি যে ভাষাতেই স্বচ্ছল বোধ করবেন সেই ভাষাতেই বলুন, যতটুকুই বলতে পারছেন ততটুকুই বলুন, কিন্তু বলুন। না বলার থেকে কিছু বলা ভালো। তাতে সাহস বাড়ে। আর আলোচনার মাধ্যমে বিষয়ের সেরাটাও বেরিয়ে আসে।

 

10) আপনি কখনো ভাববেন না যে আপনাকে সম্পূর্ণ সঠিক হতে হবে, বা সম্পূর্ণ সঠিক করতে হবে। সেটা একবার করলে নাও আস্তে পারে। তবে সঠিক হওয়ার বা সঠিক করবার প্রচেষ্টা যেন সবসময় থাকে। কাজ করতে করতে সঠিক কাজটা বেরিয়ে আসে। আর করতে করতে কখনো ভুল ও হতে পারে, তা বলে ভুল হওয়ার লজ্জায় বা ভয়ে নিজেকে কাজ থেকে বিরত করবেন না। ভুল হলে লোক হয়ত আপনাকে হাসি ঠাট্ঠা করবে, তাদের পাত্তা দেওয়ার দরকার  নেই। নিজের উদ্দেশ্য ঠিক রেখে কাজ করে যান।

 

11) লোক আপনার কাজের নিয়ে মন্তব্য করবে। আপনি সফল হলে কেউ হয়ত সম্মান দেবে, আবার কেউ হিংসায় জ্বলবে আর নিন্দা করবে। আপনি অসফল হলেও নিন্দা সমালোচনা হবে।  মোট কথা আপনি যদি খেলোয়াড় হন তাহলে আপনাকে নিয়ে চর্চা হবেই। হ্যাঁ যিনি মাঠে নেমে খেলেন তাঁরই চর্চা সমালোচনা হয়। আর যাঁরা ওই কাজে অংশ গ্রহণ করেন নি তাঁরা দর্শক।  তাঁরা যা কিছুই বলতে পারেন আপনাকে সে নিয়ে নাক গলানোর দরকার নেই।

আপনার খেলায় যদি দক্ষতা বাড়তে চান, আপনার শিক্ষক,  কোচ, পথপ্রদর্শক এর সাহায্য নিন, পরামর্শ নিন, দর্শকদের কাছে নয়।

12) যদি জীবনে ব্যর্থতা আসে তাহলে সেই ব্যর্থতা কে আগলে রেখে সবসময় মন খারাপ করবেন না, বা হা হুতাশ করবেন না। অতীতের ব্যর্থতা কে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ভুলে যান। তবে  সেই ব্যর্থতার যাত্রা যা অভিজ্ঞাতা এবং শিক্ষা আপনাকে দিয়ে গেলো সেটা মনে রাখুন। যাতে আবার যখন কাজ করবেন সে অভিজ্ঞাতা উপকারে আসবে, চেষ্টা থাকবে সেই ভুলের পুনরাবৃত্তি যেন না হয়। ব্যর্থতা কে ডিঙিয়ে নতুন ভাবে কাজ আরম্ভ করুন।

 

13) কখনো কখনো মানুষ নিজের প্রিয়জন কে হারানোর ভয়ে উচিত পদক্ষেপ নিতে পিছিয়ে যান। সেটা ঠিক নয়। মনে রাখবেন আপনার কাছে আপনার আদর্শ, উদ্দেশ্য, এবং জীবন মূল্যই প্রধান। আপনার প্রিয়জন আপনার সহায়ক হচ্ছেন না তার কারণ তাঁরা হয়ত আপনাকে বুঝতে না পেরে বাধা দিচ্ছেন। অথবা মোহবশে এবং মমতার বশে আপনাকে আপনার কাজে সহায়তা করছেন না। তাতে আপনার ভাবার কিছু নেই। আপনার উদ্দেশ্য যদি মহান থাকে, আদর্শ যদি সঠিক থাকে, তাহলে এগিয়ে যান। এক্ষেত্রে আপনার  আদর্শ এবং এবং জীবন মূল্য বেশি গুরুত্বপূর্ণ।    

 

14) একটা কথা মনে রাখবেন জীবনে কারো সাথে আপনার প্রতিযোগিতা নেই। কারণ সকলের পথ আলাদা। মানুষ হলো অসীম ক্ষমতাশালী জীব। মানব জীবনে প্রচুর সম্ভাবনা লুকিয়ে আছে। সেটাকে জাগরিত করতে হবে। একটা গাছ মাটি থেকে যতটুকু সারবস্তু পায়, সূর্যালোক, জল ইত্যাদি পায়, তাকে কাজে লাগিয়ে সর্বশক্তি দিয়ে সর্বোচ্চ সম্ভাবনাময় নিজের বিকাশ ঘটানোর চেষ্টা করে। একটা প্রাণীও প্রকৃতিতে যতটুকি সাধন বস্তু পায় সেটা দিয়ে সম্পূর্ণ সম্ভাব্য জীবন কে প্রাপ্তির চেষ্টা করে।

কিন্তু মানুষই হলো এমন জীব যার মধ্যে প্রচণ্ড সম্ভাবনা থাকতেও অলসতার কারণে এবং পরিস্থিতিকে ভয় পেয়ে নিজের সম্পূর্ণ বিকাশ থেকে বিরত থাকে। এই ভয়ের এবং অলসতার খাঁচা থেকে বেরিয়ে এসে জীবনকে পূর্ণবিকাশিত করতে সচেষ্ট হয়ে কাজ করতে থাকাটাই হলো জীবনের লক্ষ্য।


 Live a Full Fledged Life. Explore and Expand Limitlessly.

 


উপরের এই তথ্য ভালো লাগলে এবং উপকারী মনে হলে অবশ্যই Like  এবং Share করুন।


আরো পড়ুন:Ratan Tata, Mukesh Ambani, Azim Premji, Gandhiji, Mandella, Kalam's Quotes

                      Motivational And Inspirational Quotes For Success

                      Dan Lok's Advice And Quotes For Success "IKIGAI" A path for Success

                      চিন্তন করুন এবং সফল হন , কেন করবেন ? সেটা জেনে তবেই কাজটি করুন , 

                      জীবনে কম্পাউন্ড ইফেক্ট এর প্রভাব , বাধার মধ্যে দিয়ে পেরিয়েই সফলতা আসে ,

                      অহংকার হলো চরম শত্রু , আত্মজ্ঞান কি , শ্রীমদ্ভাগবত গীতা সার ,

                     আকর্ষণ সূত্র , সফল না হওয়া পর্যন্ত চেষ্টা ছাড়বেন না , সফল ব্যক্তিদের 11 টি গুন্ , 

                সফলতার ১০ টি সূত্র , ১০ গুন্ সফল হবেন কিভাবে ?জীবনের আশ্চর্জজনক রহস্য ,

                ছোট ছোট অভ্যাস পরিবর্তনের মাধ্যমে বড় লক্ষ্য প্রাপ্তি , 

                মহান ব্যক্তিদের সাতটি অভ্যাস , 11 Qualities of a Successful Person.

                ব্যবসার জন্য মুদ্রা লোন PMMY  Loan , Inner Engineering by Sadguru Jaggi Vasudev


For Motivational Articles In English visit..... www.badisafalta.com


 

 

Post a Comment

0 Comments